Posts

সাধারন আনসারের নতুন করে কি দিকে

Image
যদি কোন উন্নতি না করতে পারি আমাদের সাধারন আনসার  ডিপারমেনট কে তাহলে আর কোন সরকার এর দারা সম্ভব না বা আশা ও করতে পারবেন না,আপনারা সবাই যদি একটু সাহস দেখিয়ে নামতে পারেন  তাহলে কাজ হবে আমাদের  ৩ বছর পর পর ৬/৮/১০ মাস রেস্ট নামক যন্ত্রনা থেকে মুক্তি দিতে হবে।তারপর আমাদের কিছু বেতন বাড়াতে হবে, যদি না পারেন তাহলে আমাদের ৮ ঘণ্টা ডিউটি শেষে আমাদের কে ছেড়ে দিতে হবে,আমাদের ফ্যামিলি এই সামান্য ১৩০০০ টাকা  দিয়ে চালানো সম্ভব হচ্ছে না,অতএব আমরা ৮ ঘণ্টা দিউটি শেষে  সবাই রিকশা চালাবো বা কামলা দিবো বা গাড়ির হেল্পারি করবো আমাদের নিজ নিজ পোশাক পরিধান করে এই কাজ গুলা করবো জাহাতে সবায় জানে আনসার সদস্য গন তাদের ফ্যামিলি  চালাতে রাস্তাঘাটে নেমে পড়েছে। আর আমাদের যদি মাঠে নামতে বাধা দেয় পিছি ও এপিছি রা তাহলে ওইখান থেকেই শুরু করুন শত্রুর বিরুদ্ধে প্রতিঘাত, নিজের ভালো পাগল রা ও বুঝে কিন্তু জানোয়ার  পিছি গুলা বুঝে না,আমরা তো মারামারি চাইনা চাই সুধু শান্তিপুরনো মিছিল করতে, আমাদের সামান্য  দাবি গুলা জানাইতে। সবাই এক হোন খুব তাড়াতাড়ি, সবাই মাস্ক পরিধান করে আসবেন ২১ ফেব্রুয়ারি সব জেলার রাস্তাঘাটে  প্রেসক্লাব এর সামনে,

অঙ্গীভূত সাধারন কষ্টো সমাধন হবে চাই আন্দোলন

Image
      বাংলাদেশ সরকারের কোন দোষ নেই জানি। এটা সারাদেশের জেলা অধিনায়ক গুলোই কৌশলে সাধারন আনসারদেরকে দমিয়ে রেখে প্রতিনিয়তই বদলি বানিজ্য, ওফার বানিজ্য,, রেশনের ঘাটতি বানিজ্য, করে যাচ্ছেন। অরে বাবা ঘুষের টাকাও দিতে হবে আরো থানা কর্মকর্তাদের সাথে কথার মাধ্যমে। অধিনায়কের ভাবদেখলে রক্তে আগুন জলে,আবার ব্যাটালিয়ান আনসাদেরকেও সেট করে রেখেছেন জেলার প্রতিটি অফিসে তারাও থুরামুরা চামচামি করে খাচ্ছে। এককথায় অসাধারণ এক নিরবে সাধারণ আনসারদের পরিবারকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দেওয়া।আর পিসি এপিসিদেরকেও রেখেছেন তারা কোনঠাসা করে। কারন বড় জনবলের ক্যাম্পে পোষ্টিং নিতে গেলেই গুনতে হবে বড় এমাউন্টও একযোগে। নইলে কিছু নিয়ে ছোট্ট ক্যাম্পেই পড়ে থাকতে হবে। এতেকরেও আনসার সদস্যদের সাথেও পিসি এপিসিদের ভিতরগত সম্পর্কে টানাপোড়ান চলমান। মজার একটা নির বাহিনী নিয়ে কেউ কোনো দিন কোনো অফিসার আনসার বাহিনী নিয়ে ভাবেনি অথচ আনসার বাহিনী সর্ব প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপ্রতিকে গার্ড অব আনার প্রধান করা হয় আনসার বাহিনী কি না করে সবক্ষেত্রে আনসার বাহিনী কাজ করে আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী কি দেখেও কি না দেখার বান করে নাকি আমরা চাই আনসার বাহিনী

অঙ্গিভুত আনসার জীবন কঠিন কষ্ট মুক্তি হবে

Image
একজন দিন মজুর ৮ ঘন্টা পরিশ্রম করে দৈনিক কমপক্ষে ৫০০ টাকা উপার্জন করে।রাতে পরিবার পরিজনদের সাথে ঘুমায়,  আর একজন (অংগীভুত সাধারণ আনসার)  ৮ ঘন্টা ডিউটি করে পরিবার পরিজনদের ছাড়া একা একা ২৪ ঘন্টা ক্যামপে উপস্থিত থেকে দৈনিক ৪৩৫ টাকা বেতন পান।অন্যান্য বাহিনীর রেশনিং ব্যাবস্থা অনেক পদের কিন্তুু  আনসারদের (ডাল,চিনি)  দেয় না।  সব কিছু থেকেই তাদের কে বনচিত করা হচ্ছে। এগুলো দেখার জন্য সু হৃদয়বান কোন কর্ম কর্তার সুদৃষ্টি আকর্ষণ করছি!!!।আমাদের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। একটা সুষ্ঠু বিচার মাননীয় মহোদয় এর কাছে আমাদের আবেদন তিনি যেন আমাদের আবেদনটি মঞ্জুর করেন। আমাদের কাছ থেকে বিভিন্ন কথা বিভিন্ন বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নেয়।  ছুটিতে যাইতে গেলে 1000 টাকা 1000 টাকা বিবি বাচ্চা নিয়ে আমরা কিভাবে চলবো। আমাদের অফিসাররা সব সময় তাদের নিজের পকেটে ভরার জন্য নিজেরা দুর্নীতি অবরুদ্ধ করছো আমাদের প্রতি জুলুম অত্যাচার শুরু করেছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমাদের একটাই দাবি নিম্নমানের পোশাক নিম্নমানের সবকিছু দিকে তিনি গুরুত্ব দেন যেন আমাদের যে বেতন দেয় বাজারমূল্য এটা সরকারের কোন দোষ নেই জানি। এটা সারা

আনসারের দূরনীতি ফাস

Image
                 ১৯৪৮ সালের ১২ ই ফেব্রুয়ারী আনসার বাহিনী গঠিত হয়েছে কিন্তুু দুঃখের বিষয় দীর্ঘ ৭৩ বছর হলেও আজ পযন্ত সরকারি করা হয়নি( অংগীভুত সাধারণ আনসার) আনসার বাহিনীর অফিসাররা অসহায় আনসারদের নিকট থেকে নিয়োগ, বদলী ও আনুষংগিক বাবদ হাজার হাজার টাকা নিয়ে অফিসাররা ভাগ বাটোয়ারা করে খায় এগুলো দেখার জন্য কেউ নাই। আনসার বাহিনীর অবদানঃ(১) অনেক ১৯৭১ সালে অস্থায়ী সরকারকে গাড অব অনার পদান(২)ভাষা আনদোলনের অবদান (৩) মুক্তিযুদ্ধের অবদান (৪) ইউপি নির্বাচনে নিরাপত্তা (৫) পৌরসভা নির্বাচনে নিরাপত্তা( ৬) সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনেনিরাপত্তা(৭) সর্বপরি জাতীয় নির্বাচনে আনসার বাহিনীর সর্বাধিক নিরাপত্তা নিয়ে সরকার গঠিত হয়।তার পরে আর অসহায় (অংগীভুত সাধারণ আনসারদের) ভাগ্য উন্নয়নের কথা সরকারের মনে পড়ে না!!!? শুধু তাই নয় সাধারণ আনসার ঝুঁকি নিয়ে নিজের জীবন বাজি রেখে দেশের গুরুত্বপূর্ণ কেপিআই এলাকা, রাস্তা -ঘাট, রেলপথ,অফিস -আদালত, বিমানবন্দর ইত্যাদি হড়তাল অবরোধের সহ পতিনিয়ত নিরাপত্তা দিয়ে গুরু দায়িত্ব পালন করছে।অংগীভুত সাধারণ আনসারদের কাজের মুল্যায়ন করে (অংগীভুত সাধারণ আনসারকে) সরকারি করনের বিষয় মাননীয় প্রধানমন্ত্

করোনা কালীন আনসারের ভূমিকা

Image
করোনা ভাইরাসরে পর থেকে বদলী নাই দূর ভোগে সাধারণ আনসার।পি,সি অনেক দিন এক স্থানে থাকায় আনসারের উপর অত্যাচার নির্যাতন বেড়ে গেছে। জীবন দূবিসহ হয়ে উঠছে নারায়ণগঞ্জ জেলা , ঢাকা মহানগর, সহ বিভিন্ন জেলায় , অনেক পি,সি,এক নাগাড়ে ১৬ থেকে ২৫ মাস এক স্থানে আছে । এর কারনে সাধারণ লোকজন ও নেতা সাথে জড়িয়ে পড়েছে। সেই সাথে আনসার সদস্যদের বদলী না করায় । বাহিনীর গোপন তথ্য ফাঁস হচ্ছে। দিন দিন আনসার ক্যাম্পে বিরুদ্ধে অভিযোগ তৈরি হচ্ছে। তাই কঠিন পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন বলে মনে হয়। কঠিন জীবন কিন্তু বেতন রেশনের টাকা হরিন লুট । কোন স্কেল ঘোষণা হলো না। বাংলাদেশ সাধারণ আনসারের সমস্যা ১) প্রতি মাসে রেশন বাদে ম্যাচ জমা দিতে হয় ৫০০থেকে ১০০০টাকা ২) ছুটির জন্য ১০০০থেকে১৫০০টাকা ৩)পি,সির ও অফিস খরজ মাথাপিছু১০০থেকে ২০০ টাকা। সাধারণ আনসারের বেতন:- এক জন আনসার সদস্যদের বেতন মাত্র ১৩০০০টাকা এর মধ্যে থেকে এই পি,সি ও এ,পি,সি থানা অফিসার, জেলা স্যার সহ কত যে তাল বাহানা । এই সমস্যা সরাসরি সরকারের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। (তথ্য কি নারায়ণগঞ্জ)

বাংলাদেশ আনসারের মেসের টাকা হরিন লুট, বদলী বন্ধ

Image
সাধারণ আনসারের টাকা লুটের মহড়া শুরু ও নির্যাতন । বাংলাদেশে আনসার বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে সাধারণ আনসার সবhttps://www.facebook.com/groups/590643105218386/permalink/661532391462790/?app=fbl থেকে বেশী নিয়ামতের শিকার হচ্ছে। বিভিন্ন জেলায় তাদের রেশনের টাকা লুটে ফুটে উপর মহল থেকে শুরু করে ।নিচ পি,সি.এ,পি,সি পর্যন্ত। আজ আমরা এই লুটপাট চলছে সব জেলা । ছুটির টাকা ৫০০অথবা ১৫০০ । থানা অফিসার ও টি,আই ১০০টাকা প্রতি মাসে।মাসে খাবার জন্য জমা ৫০০ থেকে ১৫০০টাকা। বাংলাদেশ আনসার সদস্যদের এই সমস্যার জন্য সরকারের কেন পদক্ষেপ গ্রহণ করুন। আনসার বেশি সমস্যা:- বাংলাদেশ রাজধানী ঢাকা নারায়ণগঞ্জ জেলা , পি,সি ও এ, পি,সি দের কোন বদলী নাই এর কারনে আনসারের উপর নির্যাতন বেশি হচ্ছে,এমন আছে ২৪মাস কোন বদলী ।

বাংলাদেশকে বাঁচাতে অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার শতাধিক করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছে

Image
অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্য বাংলাদেশের ক্রান্তিকালে পাশে এসেছে সকল বাহিনী এদের মধ্যে করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছে পুলিশ পরে আক্রান্ত হয়েছে অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্য । এমতাবস্থায় দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে কাজ করেছে অঙ্গীভূত আনসার সদস্য করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছে শতাধিক । যাদের মধ্যে করোনা ভাইরাস হয়েছে তারা তাদের অনেকেই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন । আবার কেউ ভরে বসে আছে । অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্য বেশি আক্রান্ত হয়েছে ঢাকা মহানগর , চট্টগ্রাম , কুমিল্লা জেলা,সহ বিভিন্ন স্থানে এই করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছে । যেখান থেকে বেশি আক্রান্ত হয়েছে হাসপাতালে, হাইওয়ে ডিউটি অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্য বেশি দেখা গেছে । এছাড়াও ব্যাংক থেকে ও হয়েছে অনেক অঙ্গীভূত আনসার সদস্য।