অঙ্গীভূত সাধারন কষ্টো সমাধন হবে চাই আন্দোলন

     
বাংলাদেশ সরকারের কোন দোষ নেই জানি। এটা সারাদেশের জেলা অধিনায়ক গুলোই কৌশলে সাধারন আনসারদেরকে দমিয়ে রেখে প্রতিনিয়তই বদলি বানিজ্য, ওফার বানিজ্য,, রেশনের ঘাটতি বানিজ্য, করে যাচ্ছেন। অরে বাবা ঘুষের টাকাও দিতে হবে আরো থানা কর্মকর্তাদের সাথে কথার মাধ্যমে। অধিনায়কের ভাবদেখলে রক্তে আগুন জলে,আবার ব্যাটালিয়ান আনসাদেরকেও সেট করে রেখেছেন জেলার প্রতিটি অফিসে তারাও থুরামুরা চামচামি করে খাচ্ছে। এককথায় অসাধারণ এক নিরবে সাধারণ আনসারদের পরিবারকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দেওয়া।আর পিসি এপিসিদেরকেও রেখেছেন তারা কোনঠাসা করে। কারন বড় জনবলের ক্যাম্পে পোষ্টিং নিতে গেলেই গুনতে হবে বড় এমাউন্টও একযোগে। নইলে কিছু নিয়ে ছোট্ট ক্যাম্পেই পড়ে থাকতে হবে। এতেকরেও আনসার সদস্যদের সাথেও পিসি এপিসিদের ভিতরগত সম্পর্কে টানাপোড়ান চলমান। মজার একটা নির বাহিনী নিয়ে কেউ কোনো দিন কোনো অফিসার আনসার বাহিনী নিয়ে ভাবেনি অথচ আনসার বাহিনী সর্ব প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপ্রতিকে গার্ড অব আনার প্রধান করা হয় আনসার বাহিনী কি না করে সবক্ষেত্রে আনসার বাহিনী কাজ করে আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী কি দেখেও কি না দেখার বান করে নাকি আমরা চাই আনসার বাহিনী জন্য কিছু করা হােক কিছু পরিবর্তনশীল দেশ স্বাধীনের পর সব কিছুর পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু সাধারণ আনসার সদস্যদের ভাগ্যর  কোন পরিবর্তন হয়নি। মাঝে মাঝে আমার কেমন জানি  মনে হয় ঈশ্বর থাকে ওই ভদ্র পল্লিতে আনসার গরিব বলে তাদের সাথে থাকে না। নিজের জীবনকে উৎসর্গ করে দিয়ে আন্যর জান মালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সমাজের মানুষের সরকারের রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তি বর্গের মাঝে নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিয়ে রাতের ঘুম হারাম করে নিজের  জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অন্যর জীবনের আলো দিয়ে দিয়ে বেড়াই কিন্তু আমাদের জীবনটাই অন্ধকার মালা।

Comments

Popular posts from this blog

ভারতের মসজিদ ভেঙ্গে দিলে মুসলিম বিশ্বের এক হও ভিডিও শেয়ার করুন

৪০ মত সমাবেশ অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার উন্নয়ন জোয়ার হলো

চায়ের দোকানদার প্রধানমন্ত্রী হলে কি হয়, ভারতের চীন ও ইরান হুমকি