Bangladesh Ansar Lalon

আজ বিশ্ব ব্যাপী মহামারী করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ ব্যবস্থায় সাহায্য করতে নারী ও পুরুষ উভয়ের কাজ করতে হবে। জাতীয় এই ভাইরাস আক্রান্ত রোগী সতর্ক করতে পুরুষের পাশাপাশি সাধারণ নারী অঙ্গীভূত আনসার সদস্য কাজ করছে । বাংলাদেশ জাতীয় সমস্যা সমাধান করতে অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্য দিন রাত অবিরাম কাজ করেছে।         জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছিলেন :- নারী ও পুরুষ এক সাথে কাজ করলে       সকল কার্যক্রম সমাধান করা যায়।। তার বাংলাদেশ অঙ্গীভূত নারী আনসার ও বসে নেই। তাঁরাও মাঠে নেমেছে এই করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ গড়ে জাতীয় সমস্যা সমাধান করতে পুরুষের পাশে থাকছে অঙ্গীভূত সাধারণ নারী আনসার। করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ ব্যবস্থায়:- ১ ) করমদন ও কোলাকুলি থেকে বিরত থাকতে হবে। ৩ ফুট দূরত্বে অবস্থান করুন ২) হাঁচি কাশি দেওয়ার আগে টিস্যু পেপার ব্যবহার করুন সাবান দিয়ে হাত কালো করে পরিস্কার করতে হবে  । ৩) কিছু ক্ষণ পর পর ২০ থেকে ৩০ সেকেন্ড হাত পরিস্কার করতে হবে কোন ব্যক্তি করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হলে হটলাইন: 01944333222      01937000011 01927711784।     01927711785 01937110011  

বাংলাদেশ নারী অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্য মাঠে নামলো। এবার করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ ব্যবস্থায় সাহায্য করতে মহিলা আনসার সদস্য পুরুষের সাথে নারী আনসার সদস্য  সাথে যুক্ত হয়ে কাজ করেছে। এরপর অঙ্গীভূত আনসার সদস্য ও নারী 

বাংলাদেশ জনগণ  কে নিরাপদ রাখার জন্য জনস্বার্থে সচেতন করতে অঙ্গীভূত আনসার সদস্য জীবন দিয়ে কাজ করছে । আজ অঙ্গীভূত আনসার সাধারণ আনসার সদস্য বিবেক বুদ্ধি হ ও দরকার । দেশ জাতি বাঁচান এই ভাইরাস প্রতিরোধ ব্যবস্থায় সাহায্য করুন । এর জন্য অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্য মাঠে , বাজারে, রাস্তায় বাড়িতে গিয়ে সাবধান করছেন সাধারণ আনসার সদস্য । দেশ জাতি ও বিভিন্ন ঝুঁকি পূরণ হয়েছে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ ব্যবস্থায় সাহায্য করুন । আমার সরকারের আদেশ পুরন করতে হবে না হলে মহা বিপদে পরবেন নিয়ম শিক্ষা অনুযায়ী আগামী জাতীয় নিদেশ না দেওয়া পর্যন্ত অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্যকাজ করেছে। জাতীয় বিবেক বুদ্ধি হলে অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার এই অবদান ভুলবে না। আজ বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে একটা কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে নাই। করোনা ভাইরাস সংক্রমণ আইন ও নীতিমালা প্রণয়ন করার পর আইন মানতে রাজি না। জনগণ কেনো ।              বাংলাদেশ জনগণ  কোনো নিয়ম নিতি মানছেন না। বাংলাদেশ নোবেল করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ ব্যবস্থায় সাহায্য করুন  । আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে ও নিরাপত

বাংলাদেশ মহামারী করোনা ভাইরাস সংক্রমণ হয়েছে। এর অংশ হিসাবে বাংলাদেশ অঙ্গীভূত আনসার সদস্য বিনামূল্যে মাস্ক ও হেন্ডবিল বিতরণ করছে। করোনা সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। হাত ভালো করে ধুতে হবে। বিশ্ব এখন প্রায় ১২৫ দেশে আক্রান্ত হয়েছে। এই মুহূর্তে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ বাংলাদেশ বিশাল আকার ধারন করেছে। এর কারণ হিসেবে বিদেশ থেকে আসা ব্যক্তি থেকে সংক্রমণ হচ্ছে। তাই সরকার বিদেশ থেকে আসা ব্যক্তি উপর বিশেষ ঘোষণা করেছেন। এই কাজে অঙ্গীভূত আনসার সদস্য জীবন বাজী রেখে কাজ করেছে এই বাহিনীর সদস্যরা এই ভাইরাস প্রতিরোধ ব্যবস্থায় অংশ কাজ করেছে। বাংলাদেশ আনসার সদস্য কাজ সমূহ ১) জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্য ২) বিদেশ থেকে ফেলত ব্যক্তি সনাক্ত করতে কাজ করেছে ৩) সরকারের আদেশ আমলে জনগণের কাছে জানানো। ৪) মাস্ক ব্যবহার বিতরণ করা। স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হেন্ড বিল বিতরণ। বাংলাদেশ জাতীয় সমস্যা সমাধান করতে অঙ্গীভূত আনসার সদস্য চিরদিন সরকারের অধীনে কাজ করে। এই অঙ্গীভূত আনসার সদস্য কিন্তু এদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধির সময় বড়ে না

করোনা ভাইরাস বিশ্ব ব্যাপী মহামারী রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থায় অংশ হিসেবে বাংলাদেশ অঙ্গীভূত আনসার সদস্য করোনা সতর্ক করতে কাজ করছে এর অংশ হিসেবে অঙ্গীভূত আনসার সদস্য কাজ করেছে । করোনা ভাইরাস বিশ্ব ১০০ টিরও অধিক দেশে আক্রান্ত হয়েছে । এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশ এই ভাইরাস দেখা দিয়েছে। আজ অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্য নিজেদের অবস্থান থেকে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ সংক্রমণের সতর্কতা সংকেত সহ সরকারী প্রাথমিক নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করতে  মাঠে নেমেছে অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্য। এটা বাংলাদেশ বিশ্বের মারাত্মক ক্ষতিকর হিসেবে দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশ বিদেশ থেকে আসা ব্যক্তি থেকে সংক্রমণ হচ্ছে  । যাদের হচ্ছে তাদের হাঁচি কাশি থেকে বেশি এই ভাইরাস দেখা দিয়েছে। আমার সরকারের সাধুবাদ জানাই এই ভাইরাস প্রতিরোধ ব্যবস্থায় জোর দিয়েছে। আজ বাংলাদেশ এই করোনা ভাইরাস সংক্রমণ থেকে একটা কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করছে সরকার কর্তৃক বিভিন্ন ঝুঁকি পূরণ কাজে অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্য  কাজ করেছে এই বাহিনী। সরকারী না  সকল জনসাধারণ এক হয়ে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ থেকে এক যোগে কাজ করতে হবে। না হলে বড় ক্ষতি হত

বাংলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় প্রধান হাতিয়ার হয়েছিল এরা বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক বৈধতা প্রদান করে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম গার্ড অফ আনার প্রদান করেন এরা ১২ জন সদস্য আনসার সদস্য । এরা ১২ জন ব্যাটেলিয়ন আনসার সদস্য ছিলেন না কি অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্য ছিলেন। আজ বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র পরিচয় দিতে ১২ জন আনসার সদস্য প্রথম স্বাধীনত বলে স্বীকৃতি দিয়েছিলো আনসার সদস্য। ওই সময় ব্যাটেলিয়ন আনসার ছিলোনা অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্য ছিলো। এখন দেখি  অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্য মূল্যায়ন নেই সরকারের মূল্যায়ন ব্যাটেলিয়ন আনসার সদস্য দের এতে প্রমাণ হয় যে অঙ্গীভূত আনসার সদস্য শহীদ হলেও এদের কঠিন প্রশিক্ষণ কর্মশালা হলেও । কোন মূল্যায়ন হবে না ঘাড়ে চাপিয়ে ভূত। অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্য রক্তের দামে স্বাধীনতা  অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। সেই আনসার সদস্য মূল্যায়ন কেনো হবে না সত্যি নিশ্চিত হওয়ার বিষয়ট। অনেক কিছু সমস্যা মধ্যে দিয়ে চলছে অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্যের। এরা দেশের কঠিন সময় অতিক্রম করেছে এদের চাহিদা পূরণ করেনি বরং এদিকে কঠিন কঠিন কাজ

বাংলাদেশ অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার আধুনিক অস্ত্রে সুসজ্জিত হলেও সত্যি   কোনো দাম পাচ্ছে না কারন ‌আনসারের অফিসার ইনচার্জ বাহিনীর সদস্যদের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে । এরপর অঙ্গীভূত আনসার সদস্য এক হও । দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্য  জীবন দিয়ে  বাংলাদেশ  ভেতরে  শান্তি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অঙ্গীভূত আনসার সদস্য কাজ করেছে। এর ব্যস্ততা হলো  স্বাধীনতা যুদ্ধের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম গার্ড অফ আনার প্রদান করেন অঙ্গীভূত আনসার সদস্য । আবার  স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ৩৬০ জন  শহীদ হয় অঙ্গীভূত আনসার সদস্য । এদের কঠিন প্রশিক্ষণ কর্মশালা মধ্যে তাদের ট্রেনিং দেওয়া হয় । এদের কঠিন প্রশিক্ষণ থাকলেও সরকার কর্তৃক তাদের  নেজ্জো অধিকার দেওয়া হয়েছে  না । অঙ্গীভূত সাধারণ আনসার সদস্য  জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলেও এদের দাম দেয় না। চৌকিদার সরকারী হয় কিন্তু অঙ্গীভূত আনসার সদস্য সরকারী হয় না। এটি এমন এক দেশ   যেখানে  সকল অঙ্গীভূত আনসার সদস্য জাতীয় সরকারী হওয়া উচিত । এদেশে এমন নীতি  সত্যি কোনো দাম নেই                               একটি দাঁত