Posts

বাংলাদেশ আনসার প্রতিরক্ষা বাহিনী ৪০ তম সম্মেলন অনুষ্ঠিত

সীতাকুণ্ডে PHP তে দূর্নীতি শুরু পি,সি গোতম

Image
সীতাকুণ্ড PHP তে করা দূর্নীতির পুনরাবৃত্তি চট্টগ্রাম এডমিন জোন এর আওতাধীন দোহাজারী ১০০ মেগাওয়াট পিকিং বিদ্যুৎ কেন্দ্র সাতকানিয়া, চট্টগ্রাম। উক্ত ক্যাম্প অতিত থেকেই পিসি/এপিসি, টিআই/থানা অফিসার, মনিটরিং কর্তৃক দূর্নীতি সংস্থার ডিউটি পোস্ট দুই কিলোমিটার দূরে হেঁটে অথবা নিজ খরচে যাতায়াত সহ বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত যা জেলা অফিস অবগত। কিন্তু ডিসেম্বর/২০২১ তারিখে পিসি শ্রী গৌতম দাস স্মার্ট কার্ড (নং-১৮১৯৮) যোগদান করার পর আরো দৃঢ় সমস্যা উদয় হয়েছে যার কারণে যেকোনো সময় ক্যাম্পে বড় ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে। সমস্যা বিস্তারিত তুলে ধরা হলো অতিত এবং বর্তমান। অফিসে যাতায়াত খরচ অতিতে ছিলো (১৫পনের) শ টাকা, বর্তমানে (২দুই) হাজার টাকা কারণ ওনার বাইক আছে তৈল খরচ বেশি লাগবে। মেস থেকে অতিতে পিসি কোনো টাকা নিতো না বর্তমানে পিসি নিচ্ছে ২৪০০শ টাকা, সবার জন্য ছুটি অতিতে (১১এগারো) দিন (৩তিন) শ টাকা বর্তমানে (৫পাঁচ) শ টাকা যাদের মেয়াদ উত্তির্ন তাঁদের কাছে থেকে ৭০০/১০০০ টাকা, মিচুয়াল ডিউটি আগে ছিলো (২দুই) শ টাকা বর্তমানে ২৩৪ টাকা, মনিটরং টিআই বাবদ (২দুই) হাজার টাকা, গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় হইলো নিয়ম বহির্ভ

পিসি মো:নুর আলম বিরুদ্ধে অভিযোগ। কক্সবাজার মহেশখালী কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র।

Image
 পিসি মো:নুর আলম বিরুদ্ধে অভিযোগ। কক্সবাজার মহেশখালী কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র। আমরা কক্সবাজারে কর্মরত অঙ্গীভূত আনসার সদস্য।বর্তমানে ক্যাম্পে পিসির দুর্নীতি ভয়াবহ রুপ ধারণ করেছে।আমরা আনসার সদস্য প্রতিদিন পিসির নির্যাতনে শিকার হচ্ছি।পিসির বক্তব্য সে নাকি ৩,৫০,০০০/= (তিন লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা)খরচ করে ক্যাম্পে যোগদান করেছে। পিসির নির্যাতন ও দুর্নীতি তালিকা ১/ছুটি গেলে ১,০০০/= টাকা দিতে হয়।সেক্ষেত্রে বাকি হয় না।নগদ টাকা দিয়ে ছুটি পাশ করতে হয়। ২/মাসিক ছুটি জনপ্রতি ৯,০০০/= টাকা।মাসে ১,৫০,০০০/ লক্ষ টাকা উপরে হাতিয়ে নিচ্ছে।কম বেশি ১৫ হতে ২০ জন আনসার মাসিক কন্ট্রাক ছুটি থাকে।তারা বাড়িতে নিজস্ব দোকানপাট চালিয়ে নিচ্ছে।যা ক্যাম্পের কোন খোঁজখবর নেই তাদের। ৩/৬ মাস পরপর ৪,০০০/ হইতে ৫০০০/ টাকা দিয়ে রেনু করার লাগে।যা আমাদের পরিবার চালাতে সমস্যা সম্মুখীন হতে হচ্ছে। ৪/রেশনের কোন খবর নেই।তার মত করে হিসাব করে ক্যাম্প পরিচালনা করে যাচ্ছে। ৫/আমরা ৮ ঘণ্টা ডিউটি করে ১৬ ঘণ্টা রেশ পাই না। ৬/ক্যাম্পে অর্ধেক আনসার ছুটিতে রাখে।যার ফলে আমাদের টানা ডিউটি করার লাগে। ৫/এখানে ২ টা ক্যাম্প আছে ১০ নাম্বার ক্যাম্প আর ১৩ নাম্

ডিজি মহোদয় মোঃ মিজানুর রহমান শামীম। আনসার বাহিনীর কি কি প্রদান করবে

Image
                        বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী নিয়ে আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন এই পোস্টে। ||এক নজরে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী|| প্রতিষ্ঠাঃ ১২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দ। মূলমন্ত্রঃ শান্তি, শৃঙ্খলা, উন্নয়ন, নিরাপত্তায় সর্বত্র আমরা। সদর দপ্তরঃ খিলগাঁও, ঢাকা। বিভাগ ও মন্ত্রণালয়ঃ জননিরাপত্তা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। মহাপরিচালকঃ মেজর জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম, বিপি, ওএসপি, এনডিসি, পিএসসি। বাহিনীর

সাধারন আনসারের নতুন করে কি দিকে

Image
যদি কোন উন্নতি না করতে পারি আমাদের সাধারন আনসার  ডিপারমেনট কে তাহলে আর কোন সরকার এর দারা সম্ভব না বা আশা ও করতে পারবেন না,আপনারা সবাই যদি একটু সাহস দেখিয়ে নামতে পারেন  তাহলে কাজ হবে আমাদের  ৩ বছর পর পর ৬/৮/১০ মাস রেস্ট নামক যন্ত্রনা থেকে মুক্তি দিতে হবে।তারপর আমাদের কিছু বেতন বাড়াতে হবে, যদি না পারেন তাহলে আমাদের ৮ ঘণ্টা ডিউটি শেষে আমাদের কে ছেড়ে দিতে হবে,আমাদের ফ্যামিলি এই সামান্য ১৩০০০ টাকা  দিয়ে চালানো সম্ভব হচ্ছে না,অতএব আমরা ৮ ঘণ্টা দিউটি শেষে  সবাই রিকশা চালাবো বা কামলা দিবো বা গাড়ির হেল্পারি করবো আমাদের নিজ নিজ পোশাক পরিধান করে এই কাজ গুলা করবো জাহাতে সবায় জানে আনসার সদস্য গন তাদের ফ্যামিলি  চালাতে রাস্তাঘাটে নেমে পড়েছে। আর আমাদের যদি মাঠে নামতে বাধা দেয় পিছি ও এপিছি রা তাহলে ওইখান থেকেই শুরু করুন শত্রুর বিরুদ্ধে প্রতিঘাত, নিজের ভালো পাগল রা ও বুঝে কিন্তু জানোয়ার  পিছি গুলা বুঝে না,আমরা তো মারামারি চাইনা চাই সুধু শান্তিপুরনো মিছিল করতে, আমাদের সামান্য  দাবি গুলা জানাইতে। সবাই এক হোন খুব তাড়াতাড়ি, সবাই মাস্ক পরিধান করে আসবেন ২১ ফেব্রুয়ারি সব জেলার রাস্তাঘাটে  প্রেসক্লাব এর সামনে,

অঙ্গীভূত সাধারন কষ্টো সমাধন হবে চাই আন্দোলন

Image
      বাংলাদেশ সরকারের কোন দোষ নেই জানি। এটা সারাদেশের জেলা অধিনায়ক গুলোই কৌশলে সাধারন আনসারদেরকে দমিয়ে রেখে প্রতিনিয়তই বদলি বানিজ্য, ওফার বানিজ্য,, রেশনের ঘাটতি বানিজ্য, করে যাচ্ছেন। অরে বাবা ঘুষের টাকাও দিতে হবে আরো থানা কর্মকর্তাদের সাথে কথার মাধ্যমে। অধিনায়কের ভাবদেখলে রক্তে আগুন জলে,আবার ব্যাটালিয়ান আনসাদেরকেও সেট করে রেখেছেন জেলার প্রতিটি অফিসে তারাও থুরামুরা চামচামি করে খাচ্ছে। এককথায় অসাধারণ এক নিরবে সাধারণ আনসারদের পরিবারকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দেওয়া।আর পিসি এপিসিদেরকেও রেখেছেন তারা কোনঠাসা করে। কারন বড় জনবলের ক্যাম্পে পোষ্টিং নিতে গেলেই গুনতে হবে বড় এমাউন্টও একযোগে। নইলে কিছু নিয়ে ছোট্ট ক্যাম্পেই পড়ে থাকতে হবে। এতেকরেও আনসার সদস্যদের সাথেও পিসি এপিসিদের ভিতরগত সম্পর্কে টানাপোড়ান চলমান। মজার একটা নির বাহিনী নিয়ে কেউ কোনো দিন কোনো অফিসার আনসার বাহিনী নিয়ে ভাবেনি অথচ আনসার বাহিনী সর্ব প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপ্রতিকে গার্ড অব আনার প্রধান করা হয় আনসার বাহিনী কি না করে সবক্ষেত্রে আনসার বাহিনী কাজ করে আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী কি দেখেও কি না দেখার বান করে নাকি আমরা চাই আনসার বাহিনী

অঙ্গিভুত আনসার জীবন কঠিন কষ্ট মুক্তি হবে

Image
একজন দিন মজুর ৮ ঘন্টা পরিশ্রম করে দৈনিক কমপক্ষে ৫০০ টাকা উপার্জন করে।রাতে পরিবার পরিজনদের সাথে ঘুমায়,  আর একজন (অংগীভুত সাধারণ আনসার)  ৮ ঘন্টা ডিউটি করে পরিবার পরিজনদের ছাড়া একা একা ২৪ ঘন্টা ক্যামপে উপস্থিত থেকে দৈনিক ৪৩৫ টাকা বেতন পান।অন্যান্য বাহিনীর রেশনিং ব্যাবস্থা অনেক পদের কিন্তুু  আনসারদের (ডাল,চিনি)  দেয় না।  সব কিছু থেকেই তাদের কে বনচিত করা হচ্ছে। এগুলো দেখার জন্য সু হৃদয়বান কোন কর্ম কর্তার সুদৃষ্টি আকর্ষণ করছি!!!।আমাদের প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। একটা সুষ্ঠু বিচার মাননীয় মহোদয় এর কাছে আমাদের আবেদন তিনি যেন আমাদের আবেদনটি মঞ্জুর করেন। আমাদের কাছ থেকে বিভিন্ন কথা বিভিন্ন বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নেয়।  ছুটিতে যাইতে গেলে 1000 টাকা 1000 টাকা বিবি বাচ্চা নিয়ে আমরা কিভাবে চলবো। আমাদের অফিসাররা সব সময় তাদের নিজের পকেটে ভরার জন্য নিজেরা দুর্নীতি অবরুদ্ধ করছো আমাদের প্রতি জুলুম অত্যাচার শুরু করেছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমাদের একটাই দাবি নিম্নমানের পোশাক নিম্নমানের সবকিছু দিকে তিনি গুরুত্ব দেন যেন আমাদের যে বেতন দেয় বাজারমূল্য এটা সরকারের কোন দোষ নেই জানি। এটা সারা

আনসারের দূরনীতি ফাস

Image
                 ১৯৪৮ সালের ১২ ই ফেব্রুয়ারী আনসার বাহিনী গঠিত হয়েছে কিন্তুু দুঃখের বিষয় দীর্ঘ ৭৩ বছর হলেও আজ পযন্ত সরকারি করা হয়নি( অংগীভুত সাধারণ আনসার) আনসার বাহিনীর অফিসাররা অসহায় আনসারদের নিকট থেকে নিয়োগ, বদলী ও আনুষংগিক বাবদ হাজার হাজার টাকা নিয়ে অফিসাররা ভাগ বাটোয়ারা করে খায় এগুলো দেখার জন্য কেউ নাই। আনসার বাহিনীর অবদানঃ(১) অনেক ১৯৭১ সালে অস্থায়ী সরকারকে গাড অব অনার পদান(২)ভাষা আনদোলনের অবদান (৩) মুক্তিযুদ্ধের অবদান (৪) ইউপি নির্বাচনে নিরাপত্তা (৫) পৌরসভা নির্বাচনে নিরাপত্তা( ৬) সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনেনিরাপত্তা(৭) সর্বপরি জাতীয় নির্বাচনে আনসার বাহিনীর সর্বাধিক নিরাপত্তা নিয়ে সরকার গঠিত হয়।তার পরে আর অসহায় (অংগীভুত সাধারণ আনসারদের) ভাগ্য উন্নয়নের কথা সরকারের মনে পড়ে না!!!? শুধু তাই নয় সাধারণ আনসার ঝুঁকি নিয়ে নিজের জীবন বাজি রেখে দেশের গুরুত্বপূর্ণ কেপিআই এলাকা, রাস্তা -ঘাট, রেলপথ,অফিস -আদালত, বিমানবন্দর ইত্যাদি হড়তাল অবরোধের সহ পতিনিয়ত নিরাপত্তা দিয়ে গুরু দায়িত্ব পালন করছে।অংগীভুত সাধারণ আনসারদের কাজের মুল্যায়ন করে (অংগীভুত সাধারণ আনসারকে) সরকারি করনের বিষয় মাননীয় প্রধানমন্ত্